1. admin@dakkhinerbarta.com : Ashiqur Rahman : Ashiqur Rahman
  2. ashiqsmi2@gmail.com : Hossain Bin Aftab : Hossain Bin Aftab
  3. kaiumrajinfo@gmail.com : Abm Kaium Raj : Abm Kaium Raj
  4. nasirhossain01996277@gmail.com : Nasir Hossain : Nasir Hossain
  5. support@wordprees.org : support :
       
সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
শ্যামনগরের ভূরুলিয়ায় অন্তঃ ইউনিয়ন ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে ছাত্রশিবিরের কর্মশালা অনুষ্ঠিত খোলপেটুয়া নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন আন্তর্জাতিক যুব দিবস উপলক্ষে জামায়াতের আন্তঃইউনিয়ন ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল সম্পন্ন নূরনগর জামায়াতে ইসলামীর মাসিক বৈঠক অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ দখল, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যার প্রতিবাদে শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের মানববন্ধন শ্যামনগরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ দখল, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, আটুলিয়া যুব ও ক্রীড়া বিভাগের উদ্যোগে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি শ্যামনগরে স্মার্ট হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান – হাসপাতালের প্রশংসা

কালের সাক্ষী জাহাজঘাটা নৌদুর্গ।

  • আপডেটের সময় : সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

এবিএম কাইয়ুম রাজ, বিশেষ প্রতিনিধি:-

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার খানপুর গ্রামে অবস্থিত ঐতিহাসিক জাহাজঘাটা নৌদুর্গ। শ্যামনগর উপজেলা সদরের প্রায় ৪ কিলোমিটার উত্তরে যমুনা-ইছামতি নদীর পূর্ব পাড়ে অবস্থিত এই দুর্গটি নির্মাণ করেছিলেন বাংলার বিখ্যাত রাজা প্রতাপাদিত্য। মুঘলদের আক্রমণ প্রতিহত করতে তিনি এই শক্তিশালী নৌঘাঁটি স্থাপন করেন। এটি ছিল তার প্রধান কার্যালয় এবং পোতাশ্রয়।

 

জাহাজঘাটা নৌদুর্গে রাজা প্রতাপাদিত্যের রণতরী নির্মাণ ও মেরামতের কাজ হতো। দুর্গটি তিনতলা বিশিষ্ট হলেও বর্তমানে নিচের দুই তলা মাটির নিচে বিলীন হয়ে গেছে। উপরের একটি তলা এখনও ইতিহাসের নিদর্শন হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ধারণা করা হয়, এটি ১৬ শতকের শেষ দশকে নির্মিত হয়েছিল।

 

বর্তমানে দেখা যায় একটি ভবনের ধ্বংসাবশেষ। লবণাক্ততার কারণে ভবনের চুন-সুরকি ধসে পড়ছে। উত্তর-দক্ষিণে লম্বা ভবনটিতে ছয়টি কক্ষ রয়েছে—অফিস, মালখানা, শয়নকক্ষ ও স্নানাগারসহ বিভিন্ন ব্যবহারের স্থান। ভবনের একাংশে কোনো জানালা ছিল না। ছাদের গম্বুজে বড় বড় ছিদ্র ছিল যেখানে স্বচ্ছ কাঁচ বা স্ফটিক বসানো ছিল, যা দিয়ে আলো প্রবেশ করত।

 

জাহাজঘাটার পাশেই ছিল নৌ সেনাপতি ডুডলির নামে নামকরণ হওয়া দুদলী গ্রাম। এখানেই ছিল রাজ্যের নৌকা ও জাহাজ নির্মাণ ও সংরক্ষণের ডকইয়ার্ড। বর্তমানে প্রতিদিন অসংখ্য দর্শনার্থী আসে কালের সাক্ষী এই ঐতিহাসিক নৌদুর্গটি দেখতে।

 

কালিগঞ্জ উপজেলা থেকে শ্যামনগরের পথে মৌতলা পার হলেই খানপুর গ্রামের পথ ধরলেই দেখা মিলবে ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ এই স্থাপনার।

শেয়ার করুন

আরো খবর দেখুন
স্বত্ব © দক্ষিণেরবার্তা ২০২৪
ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।